Palliative Medicine

মানবসেবায় প্যালিয়েটিভ কেয়ার অত্যন্ত প্রয়জনীয় এবং প্রতিটি মানুষে অধিকার ।এই সেবা কষ্ট কমানোর মাধ্যমে জীবন সীমিতকারী রোগে আক্রান্ত রোগীর রোগ নির্ণয় থেকে শুরু করে শেষ দিনটি পর্যন্ত জীবন যাত্রারমান উন্নত করে। রোগীর বয়স অথবা রোগ যত জটিল অবস্থাতেই থাকুক না কেন প্যালিয়েটিভ কেয়ারের মূল লক্ষ্য হল সেবা গ্রহণকারী রোগী ও তাঁর পরিবারের জীবন যাত্রার মান উন্নন করা।

 ‘অসহায় কাউকে পিছনে ফেলে যাব না’

 

আমাদের পথ চলা

  • ২০০৭ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এর সেন্টার ফর প্যালিয়েটিভ কেয়ার এর যাত্রা শুরু। এ সময় শুধুমাত্র বহিঃবিভাগে সেবা প্রদান করা হতো।
  • ২০০৯ সালে মাত্র ২টি শয্যা নিয়ে অন্তঃবিভাগ চালু করা হয়।
  • বাংলাদেশে প্যালিয়েটিভ কেয়ার-এর সবচেয়ে স্মরণীয় বছর ২০১১ সাল। এই বছর প্রাতিষ্ঠানিক নাম দেয়া হয় ‘সেন্টার ফর প্যালিয়েটিভ কেয়ার’, উদ্বোধন করেন তৎকালীন মাননীয় রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রাহমান। এরপর থেকেই নিন্মলিখিত পরিকল্পনা সমূহকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়।
    • সমগ্র দেশের জন্য অনুকরনীয় সেবা মডেল তৈরি করা।
    • স্বাস্থ্যসেবার সাথে সম্পৃক্ত বাক্তি ও জনসাধারণের মধ্যে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা।
    • প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ক দক্ষ জনবল তৈরি করা।
    • উদ্ভাবনী মূলক গবেষণা এবং প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ক জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করা।
  • ২০১৪ সালে অভ্যন্তরীণ এবং বিদেশী শিক্ষকমণ্ডলীর সহায়তায় ৫ বছর মেয়াদী রেসিডেন্সি প্রোগ্রামের পাঠ্যক্রম তৈরি করা হয়। এই প্রগ্রামের মান উন্নয়নের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘উচ্চশিক্ষা মান উন্নয়ন’ প্রকল্প।
  • বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ ২০১৫ সালের ৫৭তম সিন্ডিকেট সভায় প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিষয়ক এমডি রেসিডেন্সি-র পাঠ্যক্রম অনুমোদন করেন।
  • ২০১৬ সালে প্যালিয়েটিভ মেডিসিন চিকিৎসা বিজ্ঞানের একটি বিভাগ হিসেবে অনুমোদন পায়।
  • ২০১৭ সালের জুন মাসে প্যালিয়েটিভ মেডিসিন একটি সতন্ত্র বিভাগ হিসেবে আত্নপ্রকাশ করে।

ইভেন্টস

নোটিশ